Education is the backbone of a nation. We strongly believe that education is a fundamental right and everyone should have access to quality higher education. Education is the best option of investment for the families and the nation. It is the only means of human resources development to meet the upcoming challenges. STM Abroad is the leading National and International Education Consultancy and Student Consultancy Agency of Bangladesh. We assist and add value to the students through counseling, advice and recruitment who are interested for higher study in foreign universities. Our expert team always maintains global standard high-quality services and professionalism. We are working with the highest recognitions and reputations since inception of the company.
Our vision is to be the leading student consultancy and migration consultancy of the world by satisfying our clients’ in all aspects.
STM Abroad mission is to achieve excellence in business through excellent services and new scopes for world-class education by realizing dreams of our clients within their capacities
Create opportunities of abroad higher study and improve significantly family & position and national development and to contribute to achieve Bangladesh as a middle income country.
We, as a team, are totally committed to customer satisfaction through continuous improvement. STM Abroad quality policy is to achieve sustained, profitable growth by providing services which consistently satisfy the needs and expectations of its customers coordinating all staffs, who are individually responsible for the quality of their work, resulting in a continually improving working environment through adoption of a system of procedures that reflect the competence of the company to existing customers and potential customers.
আমরা সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নটা কানাডা ইমিগ্রেশন প্রত্যাশীদের কাছ থেকে পেয়ে থাকি, তা হল, ইমিগ্রেশনের জন্য IELTS লাগবে কি না? যদি লাগে, কত স্কোর লাগবে? IELTS ছাড়া অ্যাপ্লাই করা যাবে কি না? ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করলে তাদের জন্য IELTS লাগবে কি না? ইত্যাদি। এসব প্রশ্নের উত্তর আপনি যাতে খুব সহজে পেয়ে যান, সেজন্যই আমরা এই পেজে সব কিছু বিস্তারিত ভাবে বলছি। আমরা আশা করি এই পেজের লেখাগুলো সময় নিয়ে পড়লে IELTS সম্পর্কে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। আপনার আরো প্রশ্ন থাকলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন পেজের নিচে দেয়া ঠিকানাতে।
IELTS এর পূর্ণরূপ হল International English Language Testing System। এটা মূলত ইংরেজিতে আপনি কতটা দক্ষ তা যাচাই করে থাকে। এই পরীক্ষাটি সব মিলে প্রায় ৩ ঘন্টার হয়, এবং এতে আলাদা আলাদা চারটি সেকশন থাকে- 1) Reading 2) Listening 3) Speaking 4) Writing, এই প্রতিটি সেকশনকে একেকটি ব্যান্ড (Band) বলা হয়। প্রতি ব্যান্ডে টোটাল 9.0 এর মধ্যে স্কোরিং হয়। যেমনঃ একজন ব্যক্তির স্কোর এরকম হতে পারে- Reading 7.0, Writing 6.0, Speaking 6.5, Listening 6.5. তাহলে এই চারটি স্কোর গড় করে তার ওভারল স্কোর হবে 6.5. এই পরীক্ষাটি বাংলাদেশে British Council এবং IDP Australia এর তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হয়। এটি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট কিছু দিনে হয়, এবং আপনি আপনার সুবিধামত দিন বেছে নিতে পারেন। IELTS এর দুইটি আলাদা পরীক্ষা পদ্ধতি আছে- General এবং Academic. আপনি যদি ইমিগ্রেশনের জন্য বিদেশে যেতে চান, তাহলে আপনাকে General IELTS এবং যদি উচ্চশিক্ষার জন্য বাইরে যেতে চান, তাহলে Academic IELTS দিতে হবে। কানাডাতে ইমিগ্রেশনের জন্য শুধুমাত্র General IELTS গ্রহণযোগ্য।
কানাডা যেহেতু মূলত ইংরেজি ভাষাভাষী দেশ, এবং ইমিগ্রেশনের পর আপনি এখানে স্থায়ী ভাবে পরিবার ও সন্তানসহ বসবাস করতে যাচ্ছেন, চাকরি, ব্যবসা, পড়াশুনা, চলাফেরা সহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই আপনাকে ইংরেজিতে কথা বলতে ও লিখতে জানতে হবে। আপনার যদি ইংরেজি একেবারেই জানা না থাকে, তাহলে আপনি বেশ সমস্যাতে পড়বেন নিজেই। এ কারণেই ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই আপনার ইংরেজিতে দক্ষতা যাচাই করে নিতে চায়, সেজন্যই IELTS পরীক্ষা প্রয়োজন হয়। অনেকেই আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করেন যে, আমি তো ইংরেজি মাধ্যমে স্কুল/ কলেজ/ ইউনিভার্সিটি পর্যায়ে পড়াশুনা করেছি, অথবা এখন এমন কোথাও চাকরি করছি, যেখানে সারাদিনই ইংরেজিতে কথা বলতে ও লিখতে হয়। আবার অনেকে বিদেশে পড়াশুনা করেছেন, সেক্ষেত্রে IELTS লাগবে কি না। মনে রাখবেন যে, ইমিগ্রেশনের আবেদনের ক্ষেত্রে প্রত্যেককেই IELTS পরীক্ষা দিতে হবে, এতে কোনো ব্যতিক্রম নেই।
ইমিগ্রেশনের অ্যাপ্লিকেশানের শুরুতে আপনাকে IELTS পরীক্ষা দিতে হবে। একবার IELTS পরীক্ষা দিলে এর মেয়াদ থাকবে ২ বছর। তবে আপনি যখন ইমিগ্রেশনের জন্য চূড়ান্ত ভাবে অ্যাপ্লাই করবেন, তার ১.৫ বছর আগের সময়ের মধ্যে যদি আপনার IELTS পরীক্ষা দেয়া থাকে, তাহলে সেটা দিয়েই আপনি অ্যাপ্লাই করতে পারবেন, অর্থাৎ অ্যাপ্লাইয়ের সময় অন্তত ৬ মাস মেয়াদ থাকা লাগবে। তবে একবার ফাইনাল অ্যাপ্লিকেশান সাবমিট করার পরে আপনার IELTS এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সাধারনত আপনাকে আর IELTS পরীক্ষা দিতে হবে না। অনেক সময় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজন মনে করলে আবার স্কোর চাইতে পারে, সেটা ব্যতিক্রম।
এটা সম্ববত আপনার পুরো IELTS প্রস্তুতির এবং ইমিগ্রেশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। IELTS Score requirement নির্ভর করে আপনার সম্পূর্ণ প্রফাইলের উপর এবং আপনি কোন্ প্রোগ্রামে (Federal/ PNP) অ্যাপ্লাই করবেন তার উপর। সাধারনত প্রতিটি ব্যান্ডে 6.0 করে স্কোর পেলে আপনি বেশিরভাগ প্রোগ্রামে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। তবে স্কোর যত বেশি হবে, তত ভালো। এছাড়া সাস্কাচুয়ান, ম্যানিটোবা ও কুইবেকসহ কিছু প্রোভিন্সিয়াল প্রোগ্রাম আছে, যেখানে আরো কম IELTS স্কোর দিয়েও সফল ভাবে অ্যাপ্লাই করা যেতে পারে। মূল আবেদনকারীর পাশাপাশি তার Spouse অর্থাৎ স্ত্রী/ স্বামীকেও IELTS পরীক্ষা দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে, তবে সেক্ষেত্রে সাধারনত Score requirement খুবই নগণ্য থাকে, 4-4.5, যা যেকেউ পরীক্ষায় অংশ নিলেই পেতে পারেন, কোনো বাড়তি প্রস্তুতিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দরকার হয় না। অনেক ক্ষেত্রে মূল আবেদনকারী বেশ ভালো স্কোর করতে পারলে, Spouse কে IELTS না দিলেও চলে।
মনে রাখবেন, IELTS পরীক্ষার উদ্দেশ্য কিন্তু আপনি কতটা মেধাবি বা পড়াশুনায় কেমন, তা যাচাই করা নয়।, অর্থাৎ এটি কোনো Academic Test নয়। বরং একটি উদ্দেশ্যেই এই পরীক্ষাটি নেয়া হয়, তা হল, আপনি ইংরেজিতে কেমন কথা বলতে, বুঝতে ও লিখতে পারেন। আমরা আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি যে, যেসব পরীক্ষার্থী ইংরেজি ভাষায় মোটামুটি দক্ষ এবং ব্যাচেলর/ মাস্টার্সে মূলত ইংরেজি মাধ্যমেই পড়াশুনা করেছেন (বর্তমানে প্রায় সব পাবলিক/প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতেই ইংরেজি মাধ্যমেই পড়াশুনা হয়ে থাকে), এবং কর্মক্ষেত্রে নিয়মিত ইংরেজির চর্চার মধ্যে থাকেন, তারা সাধারনত কোনো রকম বাড়তি প্রস্তুতি ছাড়া IELTS পরীক্ষায় অংশ নিলেও 6.5-7 স্কোর পেয়ে থাকেন, যা কানাডার যেকোনো প্রোগ্রাম অ্যাপ্লাই করার জন্য যথেষ্ট। এছাড়া আরো একটু ভালো ভাবে প্রস্তুতি নিলে IELTS এ সহজেই 7-8 স্কোর করা সম্ভব। আমরা নিয়মিতই দেখছি যে, অনেক বড় সংখ্যক পরীক্ষার্থী IELTS এ ইদানিং খুব ভালো স্কোর করছেন বেশ সহজেই। আর কানাডা ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল, আপনার IELTS স্কোর দারুন কিছু না হলেও, মোটামুটি স্কোর করলেই আপনি বেশিরভাগ PNP প্রোগ্রামে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। বিশেষত গত ২ বছরে PNP ‘র মাধ্যমে সফল ভাবে ভিসা পাওয়ার হার অনেক বেশি!
If you would like to process your visa application , the best way to start is to have a consultation with one of our experienced registered migration agents
make an appointment